হাতি মরলেও লাখ টাকা বাঁচলেও লাখ টাকা

 


হাতি মরলেও লাখ টাকা এটা কেন বলা হয়:-


ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে The very ruins of greatness are great. যার বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় হাতি মরলেও লাখ টাকা বাঁচলেও লাখ টাকা। হাতি হলো স্থলে বসবাসকারী একটি বৃহৎ আকার প্রাণী। আমরা সচরাচর একটা কথা শুনে থাকি যে হাতি মরে গেলেও লাখ টাকা বেঁচে থাকলেও লাখ টাকা এটা কেন ওর বলা হয়। আপনি জানেন কি ? এর মূল কারণ হাতির দাঁত ও শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মূল্য। হাতির দুইটি দাঁত রয়েছে। প্রতিবছর প্রায় 30,000 হাতি কে হত্যা করা হয় শুধুমাত্র তাদের দাঁত সংগ্রহ করার জন্য। 


কেন এত মূল্য:-


এই দাঁতের মূল্য এত বেশি যে এর মূল্য অনেক সময় অনন্য প্রাণীর মূল্য থেকে বেশি।তাই প্রতিবছর হাজার হাজার হাতি কে হত্যা করা হয় শুধুমাত্র তাদের দাঁত সংগ্রহ করার জন্য। মূলত চোরাচালানের মাধ্যমে এধরনের কাজগুলো করা হয়। এদের দাঁত দিয়ে নানা ধরনের গহনা ও শোপিস তৈরি করা হয় সেগুলো দেখতে অনেক সুন্দর এবং মনমুগ্ধকর। 


যা আমরা আইভরি নামে জানি। বিশ্বের সোনা, হিরার পাশাপাশি সৌখিন মানুষেরা হাতির দাঁত দিয়ে গহনা ও অন্যান্য সৌপিস তাদের সংগ্রহে রাখতে ভালবাসে। এজন্য হাতির দাঁতের মূল্য এত চড়া।এছাড়াও চীনের বিভিন্ন বাজারে হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি গহনা ও মূর্তিতে হাতির দাঁতের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।যার ফলে ও হাতির দাঁতের একটা মূল্য সেখানে আছে। বিশ্বে হাতি হত্যা নিরোধ করার জন্য আইন থাকলেও হাতির দাঁতের চড়া মূল‍্যের কারণে সারা পৃথিবী থেকে হাজার হাজার হাতি প্রতিবছর এভাবে হত্যা করা হয়। শুধুমাত্র তাদের দাঁত সংগ্রহ করার জন্য। 


আমাদের কর্তব্য:-


আমাদের সবার উচিত এই হত্যাযজ্ঞ এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া। তা না হলে পরবর্তীতে হাতির সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাবে।


 কম আলোতে  পড়ালেখা চোখের জন্য  ক্ষতিকর:-


কম আলো ও বেশি আলোয় দেখার জন্য চোখের স্নায়ুকোষ আছে। এদেরকে রড ও কোন কোষ বলা হয়। একেবারে আলোহীন অবস্থায় কিছু দেখা যায় না। কম আলোয় বা আধা অন্ধকারে রেটিনার রড কোষগুলি আমাদের দেখার কাজে সাহায্য করে। তবে সাধারণ দেখা ও পড়ার দেখার মধ্যে পার্থক্য । 




পড়ার সময় অক্ষরের চেহারাগুলি স্পষ্ট হওয়া দরকার। কোনো জিনিসকে ভালোভাবে দেখার জন্যও এটা প্রয়োজন। যা দেখছি বা পড়ছি তার সীমারেখা খুব পরিষ্কার হওয়া নির্ভর করে আলোর উপর। আর আলো কম হলে চোখ একোমোডেশন নামক চোখের এক বিশেষ ক্ষমতাকে কাজে লাগায়। কম আলোয় পড়লে রেটিনার রড কোষ কাজ করলেই চলবে না, প্রয়োজন হবে বেশি একোমোডেশনের। 




বেশিদিন একটানা একোমোডেশনের উপর চাপ পড়লে চোখের স্হায়ী ক্ষতি হয়ে যায়। এজন্য কম আলোয় বেশিদিন পড়া উচিত নয়।   নিজেকে চোখকে সুস্থ রাখার জন্য উত্তম খাদ্য গ্রহণ করি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় তাহলে আমাদের কিছু সুস্থ-সবল ভাবে বেড়ে উঠবে এবং কর্মক্ষম থাকবে অনেকদিন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

2 মন্তব্যসমূহ

Emoji
(y)
:)
:(
hihi
:-)
:D
=D
:-d
;(
;-(
@-)
:P
:o
:>)
(o)
:p
(p)
:-s
(m)
8-)
:-t
:-b
b-(
:-#
=p~
x-)
(k)